পোশাক ব্যাবহার করলে নোংরা হবে এটাই স্বাভাবিক । নোংরা
পোশাককে পরিষ্কার করে,শুকিয়ে , আয়রন করে তাকে পুনরায় ব্যাবহারের পর্যায়ে নিয়ে আসা হয়
। বেশীরভাগ গার্মেন্টস পোশাকের কলার স্ট্যান্ডের নিচে লেবেল থাকে সেখানে
বিভিন্নরকম সংকেত থাকে যা সচারচার সবার চোখে এড়ায় কিংবা অর্থ না বুঝতে পাড়ার দরুন
গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয় না । কিন্তু ঐ প্রত্যেকটি সংকেত ভিন্ন ভিন্ন তাৎপর্যের অর্থ বহন
করে , কিছু নিয়মাবলীকে নির্দেশ করে কিভাবে
পোশাকটির যত্ন নিতে হবে । এই সংকেতগুলোকে কেয়ার লেবেল কোড বলা হয় । আন্তর্জাতিক
স্বীকৃতিপ্রাপ্ত এমন কয়েকটি কেয়ার লেবেল কোড সম্বন্ধে আজকে জানব ।
ধোয়ার কৌশল সঙ্কেতঃ
পোশাকটিকে
সর্বোচ্চ ৯৫ সেঃ গ্রেঃ তাপমাত্রায় ধোঁয়া যাবে।
|
|
পোশাকটিকে
সর্বোচ্চ ৬০ সেঃ গ্রেঃ তাপমাত্রায় ধোঁয়া যাবে ।
|
|
পোশাকটিকে
হাতে ধোঁয়া যাবে কিন্তু ওয়াশিং ম্যাশিন ব্যাবহার করা যাবে না।
|
|
পোশাকটিকে
ধোঁয়া যাবে না।
|
আয়রন করার নিয়ম সঙ্কেতঃ
পোশাকটিকে
ঠাণ্ডা অবস্থায় আয়রন করতে হবে । (সর্বোচ্চ ১১০ সেঃ গ্রেঃ)
|
|
পোশাকটিকে
উষ্ণ অবস্থায় আয়রন
করতে হবে ।
(১৫০ সেঃ গ্রেঃ)
|
|
পোশাকটিকে
গরম অবস্থায় আয়রন
করতে হবে।
(২০০ সেঃ গ্রেঃ)
|
|
পোশাকটিকে
আয়রন করা যাবে না।
|
ড্রাইং কন্ডিশন সঙ্কেতঃ
পোশাকটিকে
টাম্বেল ড্রাইং করা যাবে ।
|
|
পোশাকটিকে
টাম্বেল ড্রাইং করা যাবে না ।
|
|
পোশাকটিকে
ঝুলন্ত অবস্থায় শুঁকাতে হবে ।
|
|
পোশাকটিকে
ভুমিতে বিছিয়ে শুঁকাতে হবে,তাঁরে বা দেয়ালে ঝুলন্ত অবস্থায় শুঁকাতে দেয়া যাবে না।
|
ড্রাই ক্লিনিং কন্ডিশন সঙ্কেতঃ
পোশাকটিতে পারক্লোরো-ইথিলিন,হোয়াইট স্পিরিট,সলভেন্ট-১১৩ এবং সলভেন্ট-১১ ব্যাবহার করে ড্রাই ক্লিনিং করা যাবে ।
|
good
উত্তরমুছুন