ফ্যাব্রিক কালার এপ্রোভাল নেয়ার দায়ীক্ত মার্চেন্ডাইজারের । গার্মেন্টস রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান পার্চেজ অর্ডার পাওয়ার পরে, প্রোডাকশন মার্চেন্ডাইজার বাইয়ারের কাছ থেকে স্টাইলিং শিট গ্রহণ করেন। গার্মেন্টসের কোন অংশে কোন ফেব্রিক থাকবে এবং ফেব্রিকের রঙ কি হবে সমস্ত তথ্য তাতে লেখা থাকে।
স্টাইলের শিটে, ফেব্রিকের রঙ এর রেফারেন্স হিসেবে
প্যান্টন নাম্বার উল্লেখ করা থাকে।
ক্রেতার টেক প্যাকে উল্লেখ করা রঙের কোড অনুসরণ করে
সাপ্লাইয়ারকে ল্যাব ডিপের ডেভেলপমেন্ট অর্ডার দেবেন মার্চেন্ডাইজার ।
ল্যাব ডিপ তৈরি হয় শুধু রঙ অনুমোদনের স্বার্থে । তাই ল্যাব
ডিপে একই রঙের A,B , C গ্রেডিং করা থাকে যেন এর মধ্যে সবচেয়ে উপযুক্ত
অপসন টি বাইয়ার বেছে নিতে পারে।
পুরো ল্যাব ডিপের তিন টি কপি করা হয়ে থাকে যার একটি থাকে
ফেব্রিক সাপ্লাইয়ার ফ্যাক্টরির কাছে , অপরটি গার্মেন্টস
মার্চেন্ডাইজারের কিপিং এবং অন্য টি বাইয়ারের কাছে প্রেরন করা হয় ।
বাইয়ারের কাছ থেকে ল্যাব টিপ কালার এপ্প্রোভাল নেয়ার পর , এপ্রোভ
ল্যাব ডিপ অনুযায়ী কালার কুয়ালিটির উপড় বেস করে একচুয়াল ফেব্রিক সোয়াচ চাওয়া হয় ।
একচুয়াল ফেব্রিক সোয়াচ পাঠিয়ে কালার এবং কোয়ালিটি উভয়ের
এপ্রোভাল নেয়া হয় । অথবা এভেইলেবল কালারের কোয়ালিটি ফেব্রিক পাঠিয়ে আলাদা ভাবে
শুধু কোয়ালইটির এপ্রোভাল নেয়া হয় ।
পরবর্তীতে সেই এপ্রোভাল অনুযায়ী বাল্ক প্রোডাকশনে যাওয়ার
আগে আরেকটি স্যাম্পল বাইয়ারের কাছে পাঠাতে হয় যাকে প্রি প্রোডাকশন ফেব্রিক
স্যাম্পল বলে ।
tnx sir
উত্তরমুছুনthanks sir for your nice post. It will really so helpful for me.
উত্তরমুছুন