স্বাগতম

মোদের গরব, মোদের আশা, আমরি বাংলা ভাষা |পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাংলাভাষী মানুষের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই!

কৃত্তিমভাবে তৈরি ফাইবারের দিনপঞ্জী(A short Calender of Artificial Fibre)



রেয়নঃ মানুষের সৃষ্ট সর্বপ্রথম কৃত্তিম ফাইবার।১৯১০ সালে অ্যামেরিকার ভিজকস কোম্পানির উদ্যোগে এটি তৈরি হয়।দু ধরণের ক্যামিকাল ও তৈরি পদ্ধতি ব্যাবহার করে রেয়ন তৈরি করা হয়।একটি ভিজকস রেয়ন আরেকটি কুপ্রামোনিয়াম রেয়ন।


অ্যাসিটেডঃ ১৯২৪ সালে অ্যামেরিকার Celanse নামক   কোম্পানি অ্যাসিটেডের প্রথম বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে।

ট্রাই অ্যাসিটেডঃ ১৯৮৫ সালে Celanse কর্পোরেশন এর প্রোডাকশন শুরু করে। ১৯৯৪ তে আকস্মিক ভাবে তা বন্ধ হয়ে যায়।

পলিওলেফিন/ পলিপ্রোপাইলিনঃ হারকেউলিস কর্পোরেশন এটির উৎপাদন শুরু করে।১৯৬৬ সালে বিশ্বের প্রথম কৃত্তিম ফাইবার হিসেবে এটি নোবেল পুরস্কার অর্জন করে।

এক্রিলিকঃ কৃত্তিম ফাইবার আবিষ্কার ও বাজারজাতকরণে যে নামটি বারবার আসে তা হল E.I Du Pont De Nemours & Company অনেক গুলো কৃত্তিম ফাইবার আবিস্কারের কৃতিত্ব এ কোম্পানিটির।এক অর্থে কোম্পানিটি পৃথিবী তথা মানব সভ্যতার ইতিহাসকে পাল্টে দিয়েছে।
এক্রিলিক ১৯৫০ সালে আবিষ্কৃত হয়। এর পরে যে কয়টি ফাইবার নিয়ে আলোচনা করা হবে তার সবগুলোর সৃষ্টিকর্তা এই ডিও পন্ট কোম্পানি।

নাইলনঃ E.I Du Pont De Nemours & Company  করতিক নাইলনের প্রথম বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। ব্যাবহারের দিক দিয়ে বর্তমানে পলিইয়েস্টারের পরই নাইলন।
পলিয়েস্টারঃ ১৯৫৩ সালে এর প্রোডাকশন শুরু হয় এবং সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত কৃত্তিম ফাইবার।

স্পান্ডেক্সঃ ১৯৫৯ সালে এটি আবিষ্কৃত হয়। খুব বেশি পরিমাণে স্থিতিস্থাপক গুনসম্পন্ন ফাইবার। একে তার দৈর্ঘের ১০০ শতাংশ প্রসারিত/ বাকানো  যায়।

লাইওসেলঃ পরিবেশবান্ধব লাইওসেল ফাইবার তৈরি হয় এর জন্য লাগানো বিশেষ একটি গাছের wood pulp থেকে। প্রথমে এর নাম ছিল tencel(টেনসিল) ।বিজারিত পরিবেশে দ্রবণ স্পিনিং পদ্ধতিতে Disolving agent এর সাহায্য নিয়ে লাইওসেল তৈরি করা হয়।   






এক্রিলিক

লাইওসেল


নাইলন

পলিয়েস্টার

পলিওলেফিন/ পলিপ্রোপাইলিন


স্পান্ডেক্স

ট্রাইঅ্যাসিটেড

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 

দর্শক সংখ্যা

বিজ্ঞাপন

যোগাযোগ Amitptec6th@gmail.com

সতর্কবার্তা

বিনা অনুমতিতে টেক্সটাইল ম্যানিয়ার - কন্টেন্ট ব্যাবহার করা আইনগত অপরাধ,যেকোন ধরণের কপি পেস্ট কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং কপিরাইট আইনে বিচারযোগ্য !