ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানি যেভাবে তাদের প্রোডাকশনের প্ল্যান করে |
যেকোন ফার্মের জন্য সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিন কাজগুলোর একটি হল প্ল্যানিং
। আর
গার্মেন্টস ব্যাবসায় প্ল্যানিং এর গুরুত্ব আরও অনেক বেশি কারন প্রতিনিয়ত মানুষের পোশাকের রুচি বদলায় এবং এখানে একসাথে বিশাল অংকের অর্থ বিনিয়োগ করতে হয় তাই
এখানে ঝুকির পরিমাণও অন্য ব্যাবসার তুলনায় বেশি । একমাত্র একটি পরিচ্ছন্ন ও নিয়মতান্ত্রিক প্রোডাকশন প্ল্যানই বিশালাকার অর্থ নিয়োগকে করতে পারে ঝুকিমুক্ত ।
গার্মেন্টস প্রোডাকশনের জন্য প্রয়োজনীয় ফেব্রিক, সুতা, লাইনিং, ফেসিং, বোতাম, ট্রাইম ইত্যাদি কোথা থেকে কিভাবে ক্রয় করা হবে এবং কিভাবে সেগুলোকে কাঁটা ও সেলাই করা হবে এই প্রশ্নের মধ্য দিয়ে কোন ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানির প্রোডাকশন প্ল্যানের সূত্রপাত । প্রোডাকশন কে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় সব কিছু সময়মত মজুদ করে ফেলতে হবে যাতে নির্ধারিত সিজনের জন্য পোশাক সময় মত তৈরি করতে কোন বাধা না থাকে।
সর্বশেষে প্রত্যেক পিচ পোশাক তৈরি করতে কত টাকা খরচ হবে এবং পোশাকটির বিক্রয়মুল্য কত টাকা হবে সেগুলো নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়া ভিন্ন ভিন্ন পরিমানের প্রোডাকশনে কি কি পরিমান অর্থ ব্যয় হতে পারে তার সাম্ভাব্য হিসাবটিও বের করে নিতে হবে। যখন এ সমস্ত কাজ সমাপ্ত হবে কেবলমাত্র তখনই প্রোডাকশনের কাজ শুরু করা উচিত ।
স্টাইল নাম্বারসহ স্যাম্পলগুলোকে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে উপস্থাপন করা হবে । খুচরা বিক্রেতা স্যাম্পল গুলোকে পছন্দ বা নাকচ করবে অথবা ডিজাইন বা স্টাইলের কিছু অংশের পরিবর্তন চাইবে। তারপর সে অনুযায়ী স্টাইল পোশাকের আইটেমের ছোট আকারের অর্ডার দেবে । তারা প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমানের অর্ডার দিয়ে কোন লাইনকে পরিক্ষা করে।
যদি সে স্টাইলের বিক্রি ভাল হয় তাহলে তারা সেই রেকর্ড দেখে পরবর্তীতে বড় অর্ডার দেয়। ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানিও ট্রায়ালের জন্য ছোট আকারের ও অল্প টাকার অর্ডার তৈরি করে । কারন বাইয়ারের বড় অর্ডারের অনুমোদন না পাওয়া অবধি তারা কোন বড় প্রোডাকশনের কাজ শুরু করে না ।
কোন স্টাইল যখন বাইয়ারের মনোযোগ আকর্ষণ করে তখনই সেটিকে বড় প্রোডাকশনের জন্য সিডিওল করা হয় । এছাড়া এ পদ্ধতিতে বাইয়ারের প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী তাদের লাইনের আরও উন্নতি করারও সুযোগ থাকে । অন্যদিকে কম বিক্রি হওয়া আইটেমগুলোকে লাইন থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।
ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানির নিজস্ব কিছু প্রতিনিধি থাকে যারা মাঠ পর্যায়ে তাদের লাইনের পোশাকের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য খুচরাভাবে পোশাকগুলোকে বিক্রি করে । যদি এই দুটি কাজে সামঞ্জস্য থাকে তাহলেই ম্যানুফ্যাকচারারের পক্ষে বিশালাকার অর্থ নিয়োগে আর কোন ঝুঁকি থাকে ।
গার্মেন্টস প্রোডাকশনের জন্য প্রয়োজনীয় ফেব্রিক, সুতা, লাইনিং, ফেসিং, বোতাম, ট্রাইম ইত্যাদি কোথা থেকে কিভাবে ক্রয় করা হবে এবং কিভাবে সেগুলোকে কাঁটা ও সেলাই করা হবে এই প্রশ্নের মধ্য দিয়ে কোন ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানির প্রোডাকশন প্ল্যানের সূত্রপাত । প্রোডাকশন কে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় সব কিছু সময়মত মজুদ করে ফেলতে হবে যাতে নির্ধারিত সিজনের জন্য পোশাক সময় মত তৈরি করতে কোন বাধা না থাকে।
সর্বশেষে প্রত্যেক পিচ পোশাক তৈরি করতে কত টাকা খরচ হবে এবং পোশাকটির বিক্রয়মুল্য কত টাকা হবে সেগুলো নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়া ভিন্ন ভিন্ন পরিমানের প্রোডাকশনে কি কি পরিমান অর্থ ব্যয় হতে পারে তার সাম্ভাব্য হিসাবটিও বের করে নিতে হবে। যখন এ সমস্ত কাজ সমাপ্ত হবে কেবলমাত্র তখনই প্রোডাকশনের কাজ শুরু করা উচিত ।
স্টাইল নাম্বারসহ স্যাম্পলগুলোকে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে উপস্থাপন করা হবে । খুচরা বিক্রেতা স্যাম্পল গুলোকে পছন্দ বা নাকচ করবে অথবা ডিজাইন বা স্টাইলের কিছু অংশের পরিবর্তন চাইবে। তারপর সে অনুযায়ী স্টাইল পোশাকের আইটেমের ছোট আকারের অর্ডার দেবে । তারা প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমানের অর্ডার দিয়ে কোন লাইনকে পরিক্ষা করে।
যদি সে স্টাইলের বিক্রি ভাল হয় তাহলে তারা সেই রেকর্ড দেখে পরবর্তীতে বড় অর্ডার দেয়। ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানিও ট্রায়ালের জন্য ছোট আকারের ও অল্প টাকার অর্ডার তৈরি করে । কারন বাইয়ারের বড় অর্ডারের অনুমোদন না পাওয়া অবধি তারা কোন বড় প্রোডাকশনের কাজ শুরু করে না ।
কোন স্টাইল যখন বাইয়ারের মনোযোগ আকর্ষণ করে তখনই সেটিকে বড় প্রোডাকশনের জন্য সিডিওল করা হয় । এছাড়া এ পদ্ধতিতে বাইয়ারের প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী তাদের লাইনের আরও উন্নতি করারও সুযোগ থাকে । অন্যদিকে কম বিক্রি হওয়া আইটেমগুলোকে লাইন থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।
ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানির নিজস্ব কিছু প্রতিনিধি থাকে যারা মাঠ পর্যায়ে তাদের লাইনের পোশাকের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য খুচরাভাবে পোশাকগুলোকে বিক্রি করে । যদি এই দুটি কাজে সামঞ্জস্য থাকে তাহলেই ম্যানুফ্যাকচারারের পক্ষে বিশালাকার অর্থ নিয়োগে আর কোন ঝুঁকি থাকে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন